সুস্থতা আল্লাহর নেয়ামত। আবার অসুস্থতার মাধ্যমে মুমিনদের পাপ মোচন হয়। সুস্থতার জন্য আল্লাহর দরবারে যেমন দোয়া করা উচিত তেমনি অসুস্থ হলেও তা থেকে পানাহ পাওয়ার জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া করা
খুতবার শাব্দিক অর্থ বক্তৃতা বা বক্তব্য দেওয়া। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় খুতবা এমন বক্তৃতা, যাতে আল্লাহর প্রশংসা, তার একত্ববাদের ঘোষণা, আল্লাহর রাসুলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতি দরুদ এবং উপস্থিত সাধারণের
জুমার খুতবা জুমার নামাজের অংশ এবং তা শোনা ওয়াজিব। খুতবাপূর্ব বাংলা বয়ান জুমার অংশ নয় এবং তা শোনা ওয়াজিবও নয়। তাই জুমার বয়ানের সময় নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ নয়। তবে
আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রয়েছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, যেদিন আরশের ছায়া ছাড়া কোনো ছায়া থাকবে না, সেদিন আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে ছায়া দান করবেন। তারা হলো ন্যায়পরায়ণ শাসক,
জুমার দিন জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, জ্ঞানসম্পন্ন (যিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন নন) মুকিম (যিনি মুসাফির নন) স্বাধীন (যিনি ক্রিতদাস নন) নগর বা লোকালয়ের অধিবাসী মুসলমান পুরুষদের ওপর; যার
শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন দাঁড়াতে পারে না, ঠিক তেমনি শিক্ষাবিহীন কোনো জাতি পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। মানুষের মধ্যে আল্লাহপ্রদত্ত যেসব গুণাবলি ও প্রতিভা সুপ্ত রয়েছে,
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সমগ্র সৃষ্টি তথা বিশ্বমানবের ইহকালীন ও পরকালীন জীবনের সার্বিক কল্যাণ ও মুক্তির পয়গাম নিয়ে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে ১২ রবিউল আওয়াল সোমবার প্রভাতের সময় মহাবিশ্বে আগমন করলেন
কেয়ামতের একটি আলামত হলো দাজ্জালের আবির্ভাব। নবিজির (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী কেয়ামতের আগে দাজ্জাল নামের এক অশুভ চরিত্রের আগমন ঘটবে। সে মানুষকে বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করবে। তার ফেতনা ছড়িয়ে
জুমা অর্থ সম্মিলন বা জমায়েত। জুমা শুদ্ধ হওয়ার অন্যতম শর্ত হলো কিছু সংখ্যাক মানুষের জমায়েত। কিছু সংখ্যাক মানুষ একসাথে জামাতবদ্ধ হয়েই জুমার নামাজ আদায় করতে হয়। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ
মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিন শুক্রবার। এ জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এই দিনটি মুসলিমদের জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। জুমার দিন ও জুমার নামাজের গুরুত্ব স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনে