সভাপতির বক্তব্যে মোঃ শওকত হোসেন বলেন-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান, কারিগরি ও প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলার যে ভিত্তি তৈরি করে গেছেন, সে পথ ধরেই স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুকণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসছেন, সেই সময়ে নির্বাচনে ইশতেহার দিয়েছিলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান, হাতের কাজ কিন্তু চলে গেছে। সকল ধরনের ভাতা, বৃত্তি-উপবৃত্তি, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা সকল ভাতা অনলাইনে চলে যাচ্ছে, চাকরি আবেদন এবং সমস্ত ব্যাংকের কাজ অনলাইন, খাজনা, পৌর বিল, বিদ্যুৎ বিল প্রিপেইড মিটারসহ এমন কোন দপ্তর নেই যে এখন আর অনলাইনে হয় না। সরকারি-বেসরকারি সকল দপ্তরেই এখন অনলাইন দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। ২০০৯ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা পর মাত্র ১.৫% কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত ছিল। এখন কিন্তু আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশে টার্গেট ছিল ২০% এরমধ্যে ১৭% এ যেতে পেরেছি। সরকার কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতের হার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ এবং স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্যে ২০৪০ সালের মধ্যে মূল জনসংখ্যার ৫০ শতাংশে কারিগরি শিক্ষায় উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।
Leave a Reply