দৌলতপুরের প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মানের জন্য জাতীয় সংসদের বিষয়টি একাধিকবার উপস্থাপন করা হয়। এনিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদনও করা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার (রাজশাহী) মনোজ কুমার স্থল বন্দরের জন্য নির্ধারিত স্থানটি পরিদর্শনে অসেন। পরিদর্শন শেষে সড়ক পথে তিনি রাজশাহী চলে যান।
দৌলতপুরের প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মান বা স্থাপন করা হলে ঢাকার সাথে কলকাতার সড়ক পথে দূরত্ব কমবে। বাংলাদেশের প্রাগপুর সীমান্ত যেখান থেকে সরাসরি ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের সুব্যবস্থা রয়েছে। অপরদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার করিমপুর থানার শিকারপুর (রানীনগর) সীমান্ত যেখান থেকে কলকাতায় সরাসরি সড়ক পথে যোগাযোগের সুব্যবস্থা রয়েছে। স্থল বন্দর নির্মানের জন্য উভয় সীমান্তের মাঝে মাথাভাঙ্গা নদীতে শুধুমাত্র ৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি ব্রীজ প্রয়োজন। প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মিত হলে উভয় দেশের আর্থিক খাত সমৃদ্ধ হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টগণ।
Leave a Reply