1. admin@gmail.com : দৈনিক আমার সময় : দৈনিক আমার সময়
  2. : admin :
টাঙ্গাইল চারাবাড়ীতে এসডিএস এর জমির সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে সহকারি কমিশনার ( ভূমি )র সরেজমিনে তদন্ত - দৈনিক আমার সময়

টাঙ্গাইল চারাবাড়ীতে এসডিএস এর জমির সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে সহকারি কমিশনার ( ভূমি )র সরেজমিনে তদন্ত

আলমগীর হোসেন (টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি)
    প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার চারা বাড়িতে এসডিএস এর   জমির সংক্রান্ত পাল্টাপাল্টি মামলার দ্বন্দ্বে   কোর্ট থেকে নির্দেশিত হয়ে , গত ৩০এপ্রিল  ঘটনাস্থানে গিয়ে  সহকারি কমিশনারের প্রতিনিধিগণ জমির ভোগদখল মালিককে  শনাক্ত করতে সরজমিনে  তদন্ত করেন ,প্রকাশ  থাকে যে – গদুরগাদি  মৌজায় -১৯৮  শতাংশ  এবং  পোড়াবাড়ি মৌজায়   ৮০০ শতাংশ   জায়গা সাবকওলা দলিল মুলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক  মালিক হন।যার মধ্য  ২৮৬ শতাংশ  জমি খারিজ করা। উক্ত সকল জমির  সাব কওলার  দলিল নং   ৭০৮ তাং  ২৬/১/২০১৫ অপরটি সাবকওলা দলিল নং ২১০ তাং ০৮/১/২০১৭   দুই  দলিল মুলে ৯৯৮  শতাংশ ভূমি ভোগদখল  করে আসছে।  ঘটনাস্থলে  সর জমিনে গিয়ে আমাদের  সংবাদ কর্মীরা  প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জানতে পায়, ইসমাইল হোসেন সিরাজী  দীর্ঘদিন জেলখানায় থাকায়  ও এস ডি এস প্রতিষ্ঠাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পর থেকেই  এই সম্পত্তি নিয়ে , উচ্চ মহল কে ব্যবহার করে , এলাকার গরীব মানুষ  সহ ওই এলাকার জোদদার  / ভুমি মালিক চাকলাদার  পরিবারকে ও  নিঃস্ব করে দিয়েছে  এলাকার সাথে জানা যায়। নিঃস্ব  করে দিয়ে এলডিএস নামক কথিত কোম্পানির মালিকেরা, নিজেদের মালিকানা জায়গা জমি নিয়েই   রয়েছে নানান প্রশ্ন? , মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকা লু পাট করে, হাজার হাজার ডিসিমল জমি  অবৈধ ভাবে বেদখল,  মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে যত্রতত্র কাগজপত্র তৈরি করার অভিযোগও করেন ভুক্তভোগী পরিবার অন্যদিকে ইসমাইল হোসেন সিরাজী ও তার আত্মীয় নুরুল ইসলাম সহ ৫/৭ সদস্য  কমিটির  মাধ্যমে  নাজমুল হোসেন কে পাওয়ার অফ এটর্নি করে দিছে , যার সূত্র ধরে পাল্টাপাল্টি এত মামলা-মোকদ্দমা, ভূমি দখল ও সনাক্ত করণ সময়ে উপস্থিত ছিলেন,  পোড়াবাড়ি  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন, এবং দ্যাইনা ইউনিয়ন পরিষদের  চেয়ারম্যান   আফজাল হোসেন , মেম্বার  বাবুল,  মেম্বার  আবু সাঈদ  ও এলাকার হিতোষী গণ্যমান্য মাতব্বর গণ । ভুমি দখল  সনাক্ত করার সময় আরো উপস্থিত ছিলেন । টাঙ্গাইল সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি) প্রতিনিধিরা হলেন ফতেহপুর  ভুমি অফিসের উপ সহকারী  কর্মকর্তা ( নায়েব)  ফজলুল  করিম , দেওজান  (ভুমি)  অফিসের উপ সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব) আব্দুর সাত্তার , এবং সদর উপজেলা  সহকারী কমিশনার  (ভুমি)র সার্ভেয়ার    উপস্থিত ছিলেন।   উল্লেখ্য যে  উপরোক্ত ভূমি  পক্ষ-বিপক্ষের  অভিযোগের  আলোকে জানা যায়  মোজাম্মেল হক  তিনি  ৯৯৮ শতাংশ ভূমি  সাবকওলার দলিল মূলে  ও এসডিএস  ও ইসলামী রিসার্চ সেন্টার , এগ্রো ফিসারী  চেয়ারম্যান  নুরুল ইসলাম  এর স্বাক্ষরিত দলিল মুলে  আলহাজ মোজাম্মেল হক   মালিকানা ও  দখল তবিয়তে বহাল রয়েছেন।অন্যদিকে  ইসমাইল হোসেন সিরাজী  তার মোটা অংকের অর্থ  ও স্বার্থসিদ্ধি হাসিল করার জন্য পরবর্তীতে এসডিএস এর স্থাপর অস্থাপর  সম্পত্তি  নাজমুল হোসেনের নামে   পাওয়ার অফ এ্যাটনি করে দেন বলে জানাযায়, এ বিষয়ে মোজাম্মেল হকের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন , সাফলা ও দলিল মুলে আমি সম্পত্তির মালিক ও দীর্ঘদিন যাবত ভোগ দখল করে  আসছি , আমাকে অহেতুক  আমার কাজে বাধা  আমার লোকজনকে  পুলিশ দিয়ে ধরে নেওয়ার জেলে পাঠিয়ে   নানান ধরনের ষড়যন্ত্র  হয়রানি করছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন
© All rights reserved © dailyamarsomoy.com