মোহাম্মদপুর থানায় ওসি তদন্তের দায়ীত্ব ভার গ্রহনের পরে এ থানার বিভিন্ন অঞ্চলের মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, কিশোর গ্যাং এর উৎপাত , অপহরণ, সূত্রহীন চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ডের দ্রুততম সময়ের মধ্যে রহস্য উদঘাটন সহ আসামিদের গ্রেপ্তার, অপরাধ দমনে বিশেষ অবদান ও ভালো কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এর শ্রেষ্ঠ অফিসার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) হিসেবে পুরষ্কৃত হন তিনি।
গত বুধবার (১১ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রি.) সকালে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়াম, রাজারবাগে নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ঢাকা মেট্রোপলিটনের পুলিশ কমিশনার জনাব, এস এম সাজ্জাদ আলী।
পুরষ্কার পাওয়ায় আবেগে আপ্লুত ওসি তদন্ত মোঃ হাফিজুর রহমান বলেন, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়াই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, কিশোর গ্যাং, চোর ডাকাত নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। জনসাধারণ যাতে নির্দিধায় বসবাস করতে পারে, সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। এর আগে, ১৬ নভেম্বর অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) শ্রেষ্ঠ অফিসার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) পুরষ্কার পান তিনি।
উক্ত পুরষ্কার বিতরণী সভায়,যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেনের সঞ্চালনায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ ইসরাইল হাওলাদার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার নজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার উপ-পুলিশ কমিশনার ডিএমপির সব থানার ওসি সহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply