জোন-৫ এর আওতাধিন আদাবর, মোহাম্মদপুরের, চন্দ্রিমা মডেল টাউন, গ্রিন সিটি,ঢাকা উদ্যান, তুরাগ হাউজিং, নবীনগর হাউজিং, সাত মসজিদ, চাদঁ উদ্যান হাউজিং আরাম, দয়াল, ফিউচার, বসিলা সিটি, বসিলা গার্ডেন, মেট্রো হাউজিং সহ এই এলাকার বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানি গুলো দেদারসে নির্মান করছেন বাধাঁহীন ভাবে তাদের ইচ্ছামত বহুতল ভবন।
যেখানে নেই রাজউকের ভবন নির্মানের বিধিমালা সম্বলিত কোনো সাইন বোর্ড কোনো সাইটে নেই রাজউকের কোনো অনুমোদন কপি যা রাজউকের যে কোনো কর্মকর্তারা গেলে দেখতে পাবেন, যে যার মত করে বাড়ী তৈরীর করে যাচ্ছেন, কোনো কোনো কোম্পানি বা ব্যাক্তি আবার বাহুবলে সরকারী খাস যায়গা দখল বা খালের যায়গা ভরাট করেও গড়ে তুলছেন নান্দনিক বহুতল ভবন।
দৈনিক আমার সময়ের অনুসন্ধানে পাওয়া যায়, বাবর রোড, ব্লক বি, মোহাম্মাদপুর, ১০ তলা ভবন, নুরজাহান রোড, বিইএমস ডেভেলোপার্স লিমিটেড এর ৬ তলা ও
১০ তালা ভবন, রাজিয়া সুলতানা রোডে হামদান বিল্ডার্স লিমিটেড এর নির্মাণাধীন ভবনের ডেভিয়েশন, আউট ডোর ইনডোরে বিভিন্ন ত্রুটি বিচ্চুতি ও রাস্তার সরুতার কারনে রাজউক থেকে নোটিশ করে রাজউকের ম্যাজিস্ট্রেট সহ উচ্ছে করা হলেও পরবর্তীতে তা আবার পূর্বের স্ট্রাক্সারেই ভবন নির্মান কাজ চলছে হরদমে।
আদাবর, মেহাম্মদপুরের একাধিক হাউজিং এ সিমেক্স কোম্পানির একাধিক প্রকল্পের কাজ চলছে যেখানে রাজউকের ইমারত বিধিমালা মানা হয়নি।
বাদ যায়নি বাগদাদ এর মত কোম্পানিও এমন বহু কোম্পানি রাজউককে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তারা তাদের মত অনিয়মকে নিয়ম করে, গড়ে তুলছেন এসব নিয়মবহির্ভূত বহুতল ভবন।
মোহাম্মদপুর রামচন্দ্রপুর মৌজার সাতমসজিদ হাউজিং এর ২ নং রোডে সরকারী খাল দখল করে ৬ তলা ভবন নির্মান করেছেন এক স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা।
সাবেক ডিবির প্রধান হারুনের আত্মীয় পরিচয় প্রদানকারী আর এক প্রভাবশালী নেতা, নবীনগর হাউজিং এর ১১ নং রোডে দেড় কাঠা যায়গার উপর গড়েছেন ৭ তলা ভবন।
এমন সব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে, রাজউক জোন-৫ এর অথোরাইজ অফিসার মামুন বলেন, বেড়ী বাধেঁর বাহিরের হাউজিংগুলোতে রাজউক এখনো তেমন কার্যকলাপ শুরু হয়নি বলে আমাদেরও এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে কাজ করতে একটু অসুবিধা হয় আবার কখনো ইমারত পরিদর্শকদের উপর দায়ীত্ব দিয়েছেন বলেও যানান তিনি।
Leave a Reply