*জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত পূর্বক পরিসমাপ্ত
কক্সবাজারের সর্ব দক্ষিণের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফ পৌরসভার সীমান্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং সমৃদ্ধকরণে যার নামটি স্মরণাতীত তিনি হচ্ছেন এজনপদের সাবেক সফল উপজেলা চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষানুরাগী এজাহার মিয়া প্রকাশ এজাহার কোম্পানী। তাঁরই সুযোগ্য সন্তান সরল স্বভাবের মানবিক ও গুণাবলি অধিকারের একটি প্রাণ- টেকনাফ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, তরুন ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠক মো. আব্দুস শুক্কুর সিআইপি। যিনি দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী হিসেবে সর্বোচ্চ সম্মান চার চার বারের ‘সিআইপি’ খেতাবে ভূষিত হয়েছেন।
জানা যায়, দীর্ঘ ৮ বছর পর টেকনাফ স্থল বন্দরের সফল ব্যবসায়ী মো. আব্দুস শুক্কুর সিআইপিকে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত পূর্বক দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক পরিসমাপ্ত করা হয়েছে। তাঁর এ কাছে এ সংক্রান্ত অফিসিয়াল চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মো. আব্দুস শুক্কুর সিআইপি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। দীর্ঘ ৮ বছর পর পরিসমাপ্ত অফিসিয়ালি আজকে হাতে পেলাম।
উক্ত বিষয়টি গণমাধ্যমকে তিনি নিশ্চিত করে বলেন, সমৃদ্ধ এ জনপদ টেকনাফ। টেকনাফকে গিয়ে তাঁর আগামীর স্বপ্ন অনেক। পিতার আদর্শ অনুসরণ করে তিনি সুন্দর সম্ভাবনা ও পরিকল্পনার আধুনিক স্মার্ট টেকনাফ বিনির্মানের প্রত্যাশা করেন৷ দোয়া, সহযোগিতা ও পরামর্শ চান পৌর শহরের সর্বস্তরের মানুষের কাছে।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তদন্ত পূর্বক পরিসমাপ্তের চিঠি প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় টেকনাফ পৌর কাউন্সিলর রেজাউল করিম বলেন, মো. শুক্কুর সিআইপি যুব সমাজের অহংকার। তাঁর মাঝে আগামীর অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে মো. আব্দুস শুক্কুর সিআইপি আরও বহুদুর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
স্থানীয় যুব সমাজ কিংবা ব্যবসাযী সহ এলাকার প্রবীণ অনেক মুরুব্বিরা বলেন, সমাজে যারা নেতৃত্ববান, প্রভাবশালী এবং যোগ্যবান স্বাভাবিক তাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে চাপ, হয়রানি, দমন-পীড়ন থাকে। তাদের সবকিছু মোকাবেলা করে গণমানুষের সাথে মিশে থাকতে হয়৷ মো আব্দুস শুক্কুর সিআইপি তাদেরই একজন। আগামীতে যে কোন প্রয়োজনে সর্বস্তরে জয় অনিবার্য তাঁর এমনটি সকলের।
Leave a Reply