সমাপনী দিনে বিকেল ৪ টায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ হেলাল মাহমুদ শরীফ।
জেলা প্রশাসক এহেতেশাম রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রকিব , জেলার বিজ্ঞ জিপি এ্যাড. আখতারুজ্জামান , কুষ্টিয়া জেলা ইউনিট কমান্ড এর সাবেক ডেপুটি কমান্ডার মোঃ রফিকুল ইসলাম টুকু , কুষ্টিয়া বি এম এ এর সাধারন সম্পাদক ডাঃ এ এফ এম আমিনুল হক রতন , কুষ্টিয়া নাগরিক কমিটির সাধারন সম্পাদক প্রফেসর ড. সেলিম তোহা , জেলা শিল্প কলা একাডেমির সাধারন সম্পাদক মোঃ আমিরুল ইসলাম , বিশিষ্ট গবেষক ও লেখক ড. আমানুর আমান, বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক আলম আরা জু্ঁই প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, রবীন্দ্র সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিটা অংশ চীর আবেদনময়ী। এটি কখনো পুরোনো হয়নি বা হবেও না। কালের পরিবর্তে নব নব রূপ ধারণ করে সাহিত্য প্রেমীদের অনন্তকাল তৃষ্ণার খোরাক যোগাবে রবীন্দ্রনাথের এক একটি গান ,কবিতা ,ছন্দ, গল্প,প্রবন্ধ ,উপন্যাস, পত্র কিংবা ছবি।
সেই সাথে শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি কে করবে অনন্তকালের ইতিহাসের সাক্ষী।
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে দর্শনার্থীদের মাঝে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করেন জেলা শিল্পকলা একাডেমী, কুষ্টিয়া সহ অন্যান্য সংগঠনের শিল্পী বৃন্দ।
ক্যাপশনঃ রবীন্দ্র জয়ন্তীর সমাপনী দিনে উপস্থিত অতিথীবৃন্দ। ছবিটি বৃহস্পতিবার বিকেলে শিলাই দহ কুঠিবাড়ি থেকে তোলা।
Leave a Reply