যুদ্ধ কারো কখনোই কল্যাণ বয়ে আনেনা জানলেও, আমরা শান্তির প্রচারণায় হীনম্মন্যতায় ভোগী। সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের গাজায় অনাকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধের কারনে শান্তিকামী সাধারণ মানুষের জীবনের উপর নেমে এসেছে এক অসহনীয় শ্বাসরূদ্ধকর পরিণতি। যার প্রভাব পড়েছে নিঃসন্দেহে যুদ্ধে আক্রান্ত ব্যক্তিবর্গের উপর এমনকি বিশ্বের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জীবন দূর্বিসহ হয়ে উঠেছে। যেখানে নেই খাদ্য, নেই পানি, নেই বিদ্যুৎ, নেই চিকিৎসা, নেই নিরাপত্তা—শুধু নেই আর নেই। চারিদিকে শুধুই হাহাকার।
এসব আমাদেরই সৃষ্টি , আমাদেরকেই সমাধান করতে হবে। আমাদের সকলের হৃদয়ে একটি কথা ধারন করতে হবে , যুদ্ধ নয় শান্তি চাই, বাঁচার মতো বাঁচতে চাই, মিলেমিশে থাকতে চাই।
আমরা অবিলম্বে এই অনাকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধ বন্ধের আহবান জানাচ্ছি এবং সাধারণ মানুষের প্রয়োজনীয় পানীয় জল,খাদ্য, চিকিৎসাসহ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কামনা করছি। এই উদ্দেশ্যের সফল বাস্তবায়নে বিশ্বের সকল শ্রেণীর শান্তিকামী মানুষের পক্ষ থেকে সহযোগিতা চাই এবং সহযোগিতা করতেও চাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসা সামগ্রী এবং অন্যান্য ত্রাণ পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন। আমরা উনার কার্যক্রমের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে, উনার অনুমতি সাপেক্ষে আমাদের সামর্থের মধ্যে যতটুকু সম্ভব উনার কাছে পৌঁছে দেবার ইচ্ছা প্রকাশ করছি। উপস্থিত সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। সকলেই শান্তিতে থাকুন। আগামীতে আবারও আপনাদের সাথে সাক্ষাতের ইচ্ছা প্রকাশ করে আমার বক্তব্য শেষ করছি। জয় মানবকল্যাণ,জয় বিশ্বকল্যাণ
জয় হোক বিশ্বের আনাচে-কানাচে অবরুদ্ধ ও বিপন্ন মানুষের।
Leave a Reply