1. : admin :
একজন মানবীক পুলিশ কর্মকর্তা , ওসি  "আবুল কালাম আজাদ" - দৈনিক আমার সময়

একজন মানবীক পুলিশ কর্মকর্তা , ওসি  “আবুল কালাম আজাদ”

শাহ্ আলম
    প্রকাশিত : বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩
” পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ”
এই স্লোগানকে সামনে রেখে বর্তমান বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অর্জনের পাল্লা এখন সুনামের খাতায় প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে,ভারী হচ্ছে সুনামের ক্রমিক নম্বর।
বলছি এক জন মানবীক পুলিশ সদস্যের কথা, একজন নেতা যেমন তার কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এনে দেয় সফলতা,  এগিয়ে নিয়ে যায় তার গন্তব্যের চুড়ায়,
একজন কোচ যেভাবে খেলার মাঠে তার আত্মবিশ্বাসের সাথে একটা স্তর তৈরি করে  তার শিষ্যের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আসে ঠিক তেমন ভাবেই পুলিশ কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ তার অফিসারদের আত্মবিশ্বাসী স্তর তৈরি করে কাজ করিয়ে নেন এবং বুঝে নেন ষোল আনা।
শত বিপদ ও প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি বট গাছের ন্যায় আগলে রাখেন তার অধীনস্থ পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের।
তিনি আর কেউ নন,তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্ব কিংবদন্তী,  মোহাম্মদপুর থানার কর্মকর্তা মোঃ আবুল কালম আজাদ।
মোহাম্মদপুর থানার সর্বস্থানে এনে দিয়েছেন পরিবর্তনের হাওয়া, কাজের গতিশীলতা, সফলতা সবকিছুর পেছনে এই মানুষটার অংশগ্রহণ। নাগরিক সেবা ও জন-নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত তার নির্দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে অধিনস্ত পুলিশ সদস্যরা। চোর ছিনতাইকারী, ডাকাত ও অবৈধ দখলদারদের কবলে পরে অনেকেই  অনেক কিছু হারিয়ে ফেলেন, অনেকের মোবাইল ফোন চুরি হয়,থানায় জিডি করার পর থেকেই দ্রুত গতিতে তদন্তের তাগিদ দেন দায়ীত্বে থাকা কর্মকর্তাকে। আবুল কালাম আজাদ মোহাম্মদপুরে যোগ দেওয়ার পর থেকে, মাদক সহ একাধিক অপরাধের মুখোশ উন্মোচন করেছেন তিনি।
একজন মানবিক ও নিষ্ঠাবান অফিসার অসাধারণ ভালো মানুষ এই পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
 অসংখ্য নিদর্শন  তৈরি করে তিনি তার অধীনস্থ অফিসারদের নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন এলাকায় সান্তির ফোয়ারা।  অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়া এই কর্মকর্তা  এখন ঢাকা উদ্যান,নবীনগর, তুরাগ হাউজিং চাঁদউদ্যান তথা পুরো মোহাম্মপুর বাসীন্দাদের কাছে এক জন মানবীক মানুষ হিসেবেই পরিচিত।
ঢাকা ডিএমপির কাছে একজন মানবিক এবং চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতও তিনি।
তিনি একজন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্বিত কর্মকর্তা।
কর্মদক্ষতা, বিচক্ষণতা ও চৌকস এই পুলিশ কর্মকর্তার নাম এখন সবার মুখে,মুখে।এছাড়াও তিনি দিন-রাত পরিশ্রম করে বিপদগ্রস্ত মানুষকে সেবা প্রদান করা সহ অপরাধ দমনে অসীম সাহসী ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে। তিনি ইতিপূর্বে কেরানীগঞ্জ দক্ষিন থানা এলাকায় একজন সফল কর্মকর্তা হিসেবে খুব সুনামের সহিত দায়ত্বি পালন করে এসেছেন।
অর্জন করেছেন এলাকার সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা।
এলাকায় দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে যেন যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
কেরানীগঞ্জ এলাকার সকল শ্রেণির মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে তিনি নিজেই কথা বলে তাৎক্ষাণিক সমাধান করে দিয়েছেন।
সফল এই পুলিশ কর্মকর্তাকে কেরানীগঞ্জ  বাসী আজও মনে রেখেছে এবং সহজে ভুলতে পারবে না বলেও জানা গেছে।
উন্নতশীল ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে হলে সবার আগে দরকার অপরাধ প্রবণতামুক্ত একটি সুন্দর সমাজ,কারণ তৃনমুলের জনপদ ভালো থাকলে দেশ ভালো থাকে, সচল থাকে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা আর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি।
ফলে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে জনগনের ভাগ্য উন্নয়নে সহায়ক হিসেবে কাজ করে বিশ্বের উন্নতশীল দেশ সমুহের দিকে তাকালে বাস্তব চিত্র এমনটাই পরীলক্ষিত হয়।
বর্তমান সরকারের সফল উদ্যোগের কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ এখন সবক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের প্রতিটি শাখায় সমৃদ্ধি যেমন বাড়ছে, তেমনি জনগনের জীবন-যাত্রার মানোন্ননয় ও হচ্ছে।
তবে এখনো আমরা কিছু কিছু নেতিবাচক কাজের কারনে পিছিয়ে আছি, যার ফলে সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধির পাশাপাশি জনমনে সৃষ্টি হচ্ছে অশান্তি। উন্নয়ন সমৃদ্ধ একটি স্বর্নিভর বাংলাদেশ দেখতে চাইলে একটি সুন্দর সমাজ বির্নিমানের জন্য সবাইকে মাদক সহ অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ভুমিকা পালন করতে হবে।প্রয়োজনে জনমত তৈরী করে সামাজিক আন্দোলন জোরদার করতে হবে।
নেতিবাচক এসব কাজের ব্যাপারে বিশেষ করে কোমলমতি শিক্ষার্থী ও বর্তমান প্রজন্মকে সচেতন করে তুলতে হবে। চাকরীর খাতিরে এর আগে এ থানায় অনেক পুলিশ কর্মকর্তা এলেন-গেলেন, কিন্তু আবুল কালাম আজাদ এ থানায় কর্মকর্তা হিসাবে যোগদানের পর থেকে এলাকার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশা-পাশি বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তিনি। কি ভাবে অপরাধীকে কৌশলে অন্ধকার জগত থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে বেশ ভালোই জানেন সাহসী চৌকশ এ পুলিশ কর্মকর্তা। বর্তমানে তিনি  এ থানায় যোগদানের পর থেকে আজ পর্যন্ত একটা লোকও বিনাদোষে গ্রেপ্তার হয়নি। নির্দোষ কাউকে ফাঁসাতে পারেনি কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি’রা। দোষী ব্যক্তি ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে ও পার পায়নি। কোন মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাসীর কাছ থেকে মাশোয়ারা নেয়- নি। কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি পুলিশকে ব্যবহার করতে পারেনি।
এই কর্মকর্তা এ থানায় আসার পর থেকে কোন মাদক ব্যবসায়ী পার পায়নি, সে সকল অপরাধিরা অনেক ভাবে স্বরযন্ত্র করেও তার কাজের অগ্রযাত্রাকে দমাতে পারেনি এক চুল ও।
অবশেষে অনেক অপরাধী তার কাছে নত শিকার করতে বাধ্য হয়েছে।
আর এই সফলতার মূল নায়ক বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ দমনের সুপার হিরো খ্যাত এ সকল কর্মকর্তারা।
পুলিশের রুটিন ওয়ার্কের বাইরেও সাহসী এ পুলিশ কর্মকর্তা  দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন দেশ এবং জাতীর কল্যাণের জন্য।
তিনি একজন সৎ, নি:স্বার্থ, নির্লোভ, সহজ-সরল, মানবিক পরিচ্ছন্ন ও রুচিশীল ডায়ানামিক অফিসার হিসেবে মোহাম্মপুরবাসীর  সত্যিই নজর কেড়েছেন তিনি।
 স্থাপন করেছেন অনন্য উদাহরণ।
তাই তিনি বর্তমানেও মোহাম্মদপুর বাসী তথা বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর কাছে একজন মানবিক চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এছাড়াও এই মানবিক পুলিশ কর্মকর্তার অনেক প্রশংসনীয় গুণাবলি রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন
© All rights reserved © dailyamarsomoy.com