টাঙ্গাইলে কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি চকপাড়া গ্রামের আকতার হোসেন এর বাড়ীর ছাপরা ঘরের অন্তরালে অভাদে নিম্নমানের যত্রতত্র কেমিক্যাল চক পাউডার ময়দা ইত্যাদি উপকরণ ও কাঁচামাল মিশ্রিত কোন প্রকার ল্যাবটেস্ট ও ক্যামিস্ট নিয়োগ ছাড়াই চলাচ্ছে, নামিদামি মোরকে পেকেট জাত করে মাই ডিটারজেন্ট পাউডার নামক গুড়া সাবান বিক্রি হচ্ছে বাজারে বিভিন্ন ফুটপাথ গলিতে। নামিদামি কোম্পানি লিভার ব্রাদার্স কেয়া ডিটারজেন্ট, তিব্বত ডিটারজেন্ট সাবানের মতোই ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে মাই ডিটারজেন্ট প্যাকেটের সাথে দিচ্ছে মক প্লাস্টিকের বালতি প্লাস্টিকের জগ সহহরেক রকমের উপহার গ্রামের সাধারণ ডিটারজেন্ট ব্যবহারকারী ক্রেতারা সাধারণ পাউডারের চাইতে মূল্য কম থাকায় সহজে ক্রয় করে বাসা বাড়িতে কাপড় দোয়া বিভিন্ন পরিষ্কার কাজে ব্যবহার করছে। অনেক ক্রেতারা বলেন দেখতে সুন্দর প্যাকেট সুন্দর কিন্তু ফেনা উঠে না। কাপড়ও তেমন পরিষ্কার হয় না। এছাড়া রয়েছে মাই ডিটারজেন্ট কারখানার অনিয়ম , নেই কোন সাইনবোর্ড, পরিবেশের সনদ , কলকারখানা সনদ , ফায়ার সার্ভিসের ফায়ার বোতল। কারখানাটি সরকারের নীতিমালা অনুসারে কোন কাগজপত্র নেই। ছাতিহাটি চকপাড়া গ্রামের আক্তার হোসেনের মেয়ে রুমি আক্তার ও তার স্বামী এনামুল হক দুজনে মিলেই মোবাইলে ইউটিউবে ভিডিও দেখেই নিজে নিজেই উদ্যোক্তা হয়ে উঠেন,বলে জানান রুমির মা। মাই ডিটারজেন্ট পাউডার এর কারখানার স্বত্বাধিকারী রুমি আক্তারের মুঠোফোন কারখানার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কারখানা বিএসটি করা আছে, তবে অন্য কোন কাগজপত্র নেই। আমার কোন কেমিস্ট নিয়োগ করা নেই। আমি নিজেই ক্যামিস্ট মোবাইলের ইউটিউব থেকে সব ধরনের অভিজ্ঞতা আমার আছে। আমি ছোট্ট পরিসরে কারখানাটা করেছি, আস্তে আস্তে পর্যায়ক্রমে কাগজ ঠিক করে নিব বলে জানান।ডিটারজেন্ট পাউডার ব্যবহারকারী ভুক্তভোগীকে তারা বলেন এই পাডারে ফেনা হয় না কাপড়ও তেমন পরিষ্কার হয় না হাতের ক্ষতি হয়, কাপড়ের রং জ্বলে যায় এই বেনামী নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে ডিটারজেন্ট তৈরি করা কারখানাগুলো বন্ধ করা, সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
Leave a Reply