এ বছর দুবাই এক্সপো সিটি, বুর্জ খলিফা, আপটাউন, মদিনাত জুমেইরাহ, ফেস্টিভাল সিটি, দামাক ও হাত্তা ইনে সাতটি কামান স্থাপন করেছে দুবাই পুলিশ। অন্যটি পুরো রোজায় ১৫টি স্থানে ঘুরে ঘুরে দায়িত্ব পালন করবে। এসব স্থানের মধ্যে রয়েছে-সাতোয়া গ্র্যান্ড মসজিদ, দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল সেন্টার, জাবিলের গ্র্যান্ড মসজিদ, লুসাইলির আল-নাহদা স্কুল ফর গার্লস, আল-হাবাব মসজিদ, আল-আবির গ্র্যান্ড মসজিদ, আল-খাওয়ানিজের আল-হাবাই মসজিদ, আল-তোয়ারের বিন দাফুস মসজিদ, আল-কুওজ ৪ ‘আল-খাইল হাইটস’ এলাকায়, মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাকতুম সিটি, আইন দুবাই, আল-বার্শার আল-সালাম মসজিদ এবং জুমেইরার কাইট বিচ, নাদ আল শেবা মসজিদ ও মানখুলের ঈদের নামাজের হল।
রমজানের প্রতিদিন ইফতারের সময় একটি করে গোলা নিক্ষেপ করা হবে। এছাড়া রমজান মাসের সূচনা এবং ঈদের চাঁদ দেখা গেলে আরও দুটি গোলা ছোড়া হবে। কামানের গোলা নিক্ষেপের মাধ্যমে ইফতারের সময় জানানোর এ কার্যক্রম সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি জনপ্রিয় সংস্কৃতি হিসাবে পরিচিত। এ কার্যক্রম দুবাই টিভিতেও সম্প্রচারিত হয়।
রমজান মাসের ‘ইফতার কামানগুলো’র কমান্ডার মেজর আবদুল্লাহ তারিশ আল আমিমি বলেছেন, দুবাই পুলিশের কমান্ডার-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবদুল্লাহ খলিফা আল মারির নির্দেশ অনুসারে অন্য কামানগুলোর সঙ্গে দুটি পুরোনো ফরাসি কামানও ইফতারির সময় জানান দেবে। কামান দুটি গত শতাব্দীর ষাটের দশকে প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল। এরপর সেগুলোকে ১৯৭০ সালে দুবাই পুলিশ জাদুঘরে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
Leave a Reply