সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে জনগণের অভিযোগই কেবল শোনা যায় নিত্য। তবে তাদের মাঝে ব্যতিক্রমও পাওয়া যায়। যারা নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে জনগণের আস্থারস্থল হয়ে ওঠে, নিজের আন্তরিক সেবা দ্বারা হয়রানি থেকে মুক্তি দেন মানুষকে, নিজের সরকারি দপ্তরকে করে তোলেন জনবান্ধব, তেমনই একজন ময়মনসিংহ সদর এসিল্যান্ড এইস.এম.ইবনে মিজান।গত ( ৩ আগস্ট ২০২১) ময়মনসিংহ সদরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদে দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে মানুষের সেবায় স্বচ্ছ ও দুর্নীতি মুক্ত ভূমি সেবার মানকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দেওয়ার মাধ্যমে এখানে সবার কাছে জনবান্ধব কর্মকর্তা হয়ে উঠেছেন এসিল্যান্ড ইবনে মিজান তার মেধা ও কর্ম দক্ষতা দিয়ে কাজ করে ইতিমধ্যে তিনি জনবান্ধব এসিল্যান্ড হিসেবে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। ময়মনসিংহ সদর ভূমি অফিস থেকে অনিয়ম-দূর্নীতি প্রতিরোধ করে মডেল ভূমি অফিসে রুপান্তরিত করতে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন এসিল্যান্ড ইবনে মিজান।
ময়মনসিংহ সদর ভূমি অফিসে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইবনে মিজান যোগদানের পর ভূমি অফিসের দৃশ্যপট পাল্টে গেছে গতিশীল হয়েছে কাজ,দূর হয়েছে ভূমির মালিকদের হয়রানি ও ভোগান্তি। সরকারের বরাদ্ধকৃত মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষের জন্য গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রকৃত গৃহহীনদের যাছাই-বাছাই করে স্বচ্ছভাবে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার মাধ্যমে সদর উপজেলার গরীব হত-দরিদ্র অসহায়দের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন এসিল্যান্ড ইবনে মিজান। বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ৩৬ তম ব্যাচ এর কর্মকর্তা হিসাবে দ্বায়ীত্ব রত ছিলেন।যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে গ্রহন করতে থাকেন জনবান্ধব উন্নয়নমূলক কর্মসূচি। এসব কাজে জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় জন প্রতিনিধিদের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়েছেন। নিজের কাজ এবং ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দিয়ে ইতোমধ্যেই ইবনে মিজান জয় করে নিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষের মন। ক্ষমতাবান মানুষ থেকে শুরু করে সাধারন দিনমজুর সবার কথা তিনি শোনের মনোযোগ সহকারে।যেকোনো অবৈধ ও অন্যায় কাজের বিরুদ্ধে তিনি সবসময় সোচ্চার। তিনি কোনো অভিযোগ পেলে তার সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেন। তাছাড়া গণমাধ্যম, ফেসবুক, মুঠোফোনের মাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন অভিযোগ দ্রুত সমাধান ও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।ময়মনসিংহ সদর এসিল্যান্ড এইস.এম.ইবনে মিজান বলেন, কাজ করি মনের ভাল লাগা থেকে। কোন কিছু পাবার আশায় নয়। সরকারী চকুরীর সুবাধে যখন যেখানে যাই, সে স্থানকেই নিজের আপন ঠিকানা হিসেবে মনে করি। আমি বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বে দেশ অনেক এগিয়েছে, সেই এগিয়ে যাওয়াকে আরো শক্তিশালী করতে আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছি। আমরাও চাই দেশটা একটি সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াঁক।
Leave a Reply