1. admin@gmail.com : দৈনিক আমার সময় : দৈনিক আমার সময়
  2. admin@dailyamarsomoy.com : admin :
৯ দশকের ও বেশী চলাচলের রাস্তায় বাঁধা,ভোগান্তির বেশ কয়েকটি পরিবার,দ্রুত হস্তক্ষেপ চান স্থানীয় প্রশাসনের! - দৈনিক আমার সময়

৯ দশকের ও বেশী চলাচলের রাস্তায় বাঁধা,ভোগান্তির বেশ কয়েকটি পরিবার,দ্রুত হস্তক্ষেপ চান স্থানীয় প্রশাসনের!

নিজস্ব প্রতিবেদক
    প্রকাশিত : রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩

চট্টগ্রাম হাটহাজারী থানার দক্ষিণ মাদার্শা মতি বাপের বাড়ীর ইমরান বিন শুক্রুর, শওকত আলী, ইয়াছিন গংরা ইউপির রাস্তায় চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া যায়। ভুক্তভোগী ঈসমাইল হোসেন, খুরশীদা বেগম, মফিজউল্ল্যা ও আজাদ বলেন, আমাদের এই রাস্তায় পুর্ব পুরুষরা দীর্ঘ ৮০ বছর ধরে চলাচল করে আসছে। হঠাৎ গত ৬ মাস ধরে ইমরান, শওকত, ইয়াছিন গংরা রাস্তায় ইট ও বালি দিয়ে রাস্তা ব্লক করে দেয়।

রাস্তায় ব্যারিকেট দেয়ায়, অসুস্থ রোগীদের হাসপাতালে নিতে, শিক্ষার্থীদের স্কুল মাদ্রাসায় যেতে যাতায়াতে বড় সমস্যা হচ্ছে। ব্লক দেয়ার বিষয়ে প্রতিবাদ করায় আমাদের উপর চড়াও হয়, মারধরের চেষ্টা করে বলে জানান আজাদ ও ঈসমাইল। পরে মদুনাঘাট তদন্ত কেন্দ্রে অভিযোগ করে পুলিশ ইউপি মেম্বার মোহাম্মদ মুসাকে সঙ্গে নিয়ে বিবাদীদের সাথে কথা বলতে গেলে পুলিশ ও ইউপি মেম্বারকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে। এই বিষয় তদন্ত কেন্দ্রের এস আই মামুন বলেন, নুনু আকতার ও পরিবারের সবাই আইন অমান্যকারী, অভিযোগ পাওয়ার পর বিবাদীদের থানায় আসতে বললে, তারা আসেনি। তারা অন্যায় করে বড় গলায় কথা বলে। ইমরান বিন শুক্কুর একজন পলাতক আসামী তার বিরুদ্ধে হাটহাজারী ও ভুজপুর থানায় তথ্য প্রযুক্তি ও গাড়ী পুড়ানোর মামলা আছে।

পলাতক শুক্কুরকে গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে বলেও জানান এস আই মামুন। এই বিষয়ে ইউপি সদস্য মুসা বলেন, সমাজ থেকে একঘরে এই পরিবার আইন অমান্য করার পাশাপাশি নীরহ মানুষের জমি দখল, রাস্তায় সাধারণ মানুষের চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করে প্রতিনিয়ত। এই বিষয়গুলো তাদের না করতে বললেও কোন কর্ণপাত করেনা নুনু আকতার ও তার পরিবার। এই বিষয়ে মদুনাঘাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মহিউদ্দিন সুমন বলেন, এই পরিবারটি ইউপি, থানা প্রশাসনের কথা অমান্য করে জোরজবরদস্তি রাস্তায় চলাললে বাধা সৃষ্টি করছে।

বিষয়গুলো তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন তিনি। এই পরিবার দীর্ঘদিন ধরে অন্যের জমি ভোগ দখলেরও অভিযোগ আছে। স্থানীয় ইউনুস ও ইয়াকুব বলেন, আমাদের পৈত্রিক জমি দীর্ঘদিন ভোগদখল করে নুনু ও শুক্কুর গংরা।পরবর্তীতে আদালতে মামলার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও পড়ুন
© All rights reserved © dailyamarsomoy.com