কক্সবাজারস্থ মহেশখালী সমিতির সম্মেলন ও মিলনমেলায় নেতৃবৃন্দ মহেশখালী-কক্সবাজার সেতুসহ মহেশখালীবাসীর সকল স্বপ্ন পূরণ হবে। ইতিমধ্যেই সেতু এবং ট্যানেল এই দুটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে। ধীরে ধীরে সকল প্রকল্পই বাস্তবায়িত হবে। এতে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নেই। আমাদের সকলকে রাজনৈতিক, সামাজিক সহ সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে এগিয়ে যেতে হবে। ইতিমধ্যে লবণ ও পানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহেশখালীর বিষয়ে অবগত আছেন তাই তিনি মহেশখালীবাসীকে কোনভাবেই বিমুখ করবেন না। প্রয়োজনীয়সব চাহিদাই পূরণ হবে। এজন্য মহেশখালীর প্রয়োজনীয়তা বাড়াতে আমরা সক্ষম হয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর গৃহীত সকল প্রকল্প বাস্তব মহেশখালী দেশের অন্যতম অর্থনৈতিক হাবে পরিণত হবে।
কক্সবাজার শৈবাল কনভেনশন হলে কক্সবাজারস্থ মহেশখালী সমিতির সম্মেলন ও মিলন মেলায় নেতৃবৃন্দ একথা বলেন।
মহেশখালী সমিতির আহ্বায়ক আইয়ুবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলন ও মিলন মেলা উদ্বোধন করেন মহেশখালী কুতুবদিয়ার সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা। সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর নুরুল আবছার ও উপসচিব আবুল হাসেম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ারা আলম, আবদু শুক্কুর সিআইপি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি এম আজিজুর রহমান, মহেশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শরীফ বাদশা ও শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুল খালেক চৌধুরী।
সম্মেলনের প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন কবি, সাংবাদিক ও অনুবাদক সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কাদের বাবুল। বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আজম মইনুদ্দিন, ডাঃ ইয়াকুব আলী, সাবেক চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন, মোস্তফা আনোয়ার চৌধুরী ও কক্সবাজার মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক রমজান আলী।
Leave a Reply