নাটোরের বড়াইগ্রামে শহীদ ডাঃ আইনুল হকের কবর জিয়ারত করলেন জেলা আওয়ামীলীগের নবনির্বাচিত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম পি.পি
শহীদ ডাঃ আইনুল হক উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ৫ নং মাঝগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৩বারের চেয়ারম্যান ছিলেন,সেই সূত্রে কে এম জাকির হোসেন শহীদ ডাক্তার আইনুল হকের জ্যেষ্ঠ পুত্র তিনি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাটোর-৪(বড়াইগ্রাম-গুরুদাসপুর) আসনের আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বনপাড়া পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পৌরসভার তিনবারের নির্বাচিত মেয়র কে এম জাকির হোসেনের পিতা ছিলেন।
রবিবার দুপুরে আইনুল হকের নিজ বাড়ি উপজেলার মহিষভাঙ্গা গ্রামে প্রায় ৫ শতাধিক লোকের উপস্থিতিতে স্মৃতিচারণে জেলা সভাপতি সিরাজুল ইসলাম কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
তিনি বলেন, আওয়ামীলীগের জন্য এ পরিবারটির যে অবদান তা কখনো শোধ হবার নয়।
মেয়র জাকির তার বাবার লাশ দাফন করতে পারে নাই। রাজনীতি করতে গিয়ে মাসের পর মাস জেল খেটেছে। এলাকা ছাড়তে হয়েছে। বিএনপির সন্ত্রাসীরা তাদের বাড়িসহ ঔ এলাকার ৮৮টি বাড়িঘর পুড়িয়েছে। এখনও সে সব ধ্বংসস্তুুপ চোখে পড়ার মত।
এ পরিবারটির প্রতি আমার দোয়া থাকবে সব সময়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নাটোর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক সৈয়দ মোর্তৃজা আলী বাবলু,
পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামীলীগের সহঃসভাপতি উমা চৌধুরী জলি, বড়াইগ্রাম উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মিয়াজি, সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা,১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি দেলোয়ার মোল্লা, ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি রেজাউল করিম মৃধা,স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান পিয়াস, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মানিক রায়হান, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি শাকিব সোনার সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামীগ,যুবলীগ,স্বেচ্চাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালের ২৯ মার্চ বিএনপর সন্ত্রাসীরা ডাঃ আইনুল হককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করে,এবং সেই সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহীদ ডাক্তার আইনুল হকের স্মরণসভা করেন ও দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply