সাদ্দাম মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত বেদে সরদারনী নাজমা আক্তার বললেন, আমাদের সময় সুযোগ না দিয়ে বিআইডব্লিউটিএ উচ্ছেদ করেছে এখন আমরা কোথায় যাবো ?কি খাব? তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন এর দাবী ও জানান।
প্রতিবাদ সমাবেশে ডক্টর আব্দুল মঈন খান বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কে বিপদে ফেলতে সরকারের মাঝে ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী লীগের সরকারি কর্মকর্তারা এসব করছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কেন উচ্ছেদ অভিযান করা হলো না? ড.আবদুল মঈন খান অভিযোগ করে বলেন আজ এই সব গরীব দোকানদাররা সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুস দিতে পারে নাই বলে বুলডোজার দিয়ে সব ভেঙে দিয়েছে। তিনি সরকার কে পরাজিত শক্তির দোসরদের ব্যাপারে সতর্ক করেন। ক্ষতিগ্রস্থদের ক্ষতিপূরণ, তাদের কর্মসংস্থান করার দাবি জানিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, আইন ধনী-গরীব সবার জন্যই সমান হতে হবে।
উল্লেখ্য যে, মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন নং-৩৫০৩/ ২০০৯ এর নির্দেশ মতে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে সাত দিনের সময় দিয়ে এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়েছে যা সাদ্দাম মার্কেটের দেয়ালে উচ্ছেদ নোটিশ জারী নোটিশের কপি দেখা গেছে।
সচেতন মহলের অভিমত, সরকারি জায়গা দখল করে কোন স্থাপনা না করলে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হবে না কিন্তু স্থানীয় প্রভাবশালী এবং সরকারের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এমন অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠছে।
Leave a Reply