সমুদ্র নগরী কক্সবাজারে চোখ ধাধানো নির্মান শৈয়লিকে সাজানো ঝিনুকের আদলে আইকনিক রেলস্টেশনটি পরিদর্শন করেছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর
মঙ্গলবার সকাল ১০টায় কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে সরাসরি আইকনিক রেল ষ্টেশনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন তিনি।
এসময় রেল ষ্টেশনের অভ্যন্তরীণ অবকাঠামোগত অবস্থাসহ সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শন করে সড়কপথে গাড়িযোগে রামু রেল জংশনে যান।
কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশন থেকে রামু রেল জংশনের মধ্যকার রেলপথের ত্রুটি-বিচ্যুতি ও প্রস্তুতি সম্পর্কে পর্যালোচনা করেন।
পরে বেলা সাড়ে ১২টায় রামু রেল জংশন পরিদর্শন শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার বিমানবন্দরে ফেরত যান।
প্রধানমন্ত্রীর আগমনের প্রস্তুতি উপলক্ষ্যে রেলস্টেশনের উদ্বোধনের চূড়ান্ত কাজ পরিদর্শনে আসেন বলে জানায় আইকনিক রেলস্টেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) মো: মফিজুর রহমান, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের প্রকল্প পরিচালক মো: সুবক্তগীন সহ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, আগামী ১১নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রামু রেল জংশন থেকে টিকেট কেটে রেলযোগে কক্সবাজার আইকনিক রেল স্টেশনে আসবেন। এরপর রেল স্টেশনের শুভ উদ্বোধন করবেন।
এর আগে গেল ৫ নভেম্বর সোমবার বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি ইন্সপেকশন টিম এ রেলপথ পরিদর্শন করেন। সকাল ৮টার দিকে কক্সবাজারের পথে ৮টি বগি সম্বলিত একটি ট্রেন চট্টগ্রাম ছেড়ে আসে এবং ১২০ কিলোমিটারের নবনির্মিত রেলপথের ট্রায়াল রান শেষ করে সেদিন রাতে পুণরায় সফলভাবে চট্টগ্রামে ফিরে যায়।
Leave a Reply