কক্সবাজারের উখিয়া টেকনাফকে সরকারি দলের নাম ব্যাবহার করে সরকার বিরোধী সুবিধাভোগী ও রাজাকারের বাচ্চায় ভরে গেছে।
ওদের অনেকেই ইয়াবা ব্যাবসা সরাসরি করেননা ঠিক, কিন্তু গোপন চাঁদাবাজি ও পৃষ্ঠপোষকতায় করায়,বিনোয়োগ করে এবং ঘাটে ঘাটে বস্তা বস্তা টাকা খরচের সাজানো গল্প বলে দুনিয়ার সব মিডিয়া, প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমনকি নিজের মরা বাপকেও বিক্রি করে এই দুই উপজেলা এবং প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনকে নিয়ে প্রয়োজনে মিয়ানমারের সঙ্গে যোগদিয়ে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার স্বপ্ন পর্যন্ত দেখে।
একারনে চক্রটির হাতে হাতে অত্যাধিক ভারী অস্ত্র শস্ত্রের কাছে জিম্মি লক্ষ লক্ষ সাধারণ জনগণ।
ওদের সাথে রয়েছে মাফিয়া কানেকশন জঙ্গী, হুন্ডি মানব পাচার, অপহরণ মুক্তিপন সহ সব অপকানেকশন।
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বসে অনেকেই সাগর নৌ আকাশ বিমানপথে দেশের সীমানা ডিঙ্গীয়ে বিদেশেও পাচার করছে ইয়াবা।
সেখানখার অনেক ধর্মীয় গুরুরা মনে করে ইয়াবা ব্যাবসা হালাল।
ওরা মাঝে মাঝে ফতোয়া দেন।
তাদের জন্য দুহাত তুলে দোয়া করে বলেন, আল্লাহ একে দশ লক্ষ টাকার বরকত দাও।
কাজেই এই অবস্থায় দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে দেশপ্রেমিক
সেনাবাহিনীও সুস্থপ্রাপ্ত আসক্ত ব্যাক্তিদের কাজে লাগিয়ে কঠোরহস্তে দমন না করলে বাংলাদেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ এই জনপদটি যেকোন সময় হারিয়ে যাবেন বলে আশঙ্কা করেছেন মাদক এবং
বিচারবহির্ভুত হত্যাকান্ডের একাই প্রতিবাদ করে মরতে মরতে বেচে যাওয়া মাদক গডফাদারদের হামলা মামলা জেল জুলুমের স্বীকার মজলুম জননেতা দৈনিক কক্সবাজারবাণীর সম্পাদক ও প্রকাশক বঙ্গবন্ধু এবং শেখ হাসিনা পাগল নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান।
সম্পতি তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং নিজ সম্পাদিত দৈনিক কক্সবাজারবাণী পত্রিকায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি উখিয়া টেকনাফের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যশা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ও সরকারের নীতি নির্ধারকদের উদ্দেশ্যে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন সরকার সত্যিকার মাদক নির্মুল এবং গণমাধ্যমকে ভালোবাসলে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে তাকে বিনা পয়সায় নৌকার মনোনয়ন দিতে হবে।
কারন সেখানে তার চেয়ে বড় কোন আওয়ামী লীগ পন্তি সাংবাদিক নেই
বলা চলে- যারা পরিচয় দিচ্ছেন সব পেট,ভিলেন এবং মাফিয়া।
ফরিদুল মোস্তফা খান বলেছেন, তিনি নিজ এলাকার গরীব দুঃখী অসহায় মেহনতী মানুষের সেবাকরার সরকারি দায়িত্ব না পেলে তাকে একটি ইয়াবা কারখানা করার সরকারি অনুমোদন দিতে হবে।
তিনি দেশের আমলা মন্ত্রী সচিব ডিসি এসপি ও কর্তাদের মেধাবী সন্তানদের ফ্রী খাওয়াবেন।
সে সাথে সবাইকে আওয়ামীলীগের পতাকা তলে করে নেওয়ার স্বপ্ন।
ফরিদুল মোস্তফা খানের ভাইরাল হওয়া একটি ফেইসবুক স্ট্যাটাসে তিনি বলেন,
একবার সুযোগ পেলে গুন্ডাগিরী করে নয় শুধু জাতির জনক ও জননেত্রী শেখ হাসিনার মানবতা উদারতা স্নেহ সম্মান ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়ে উখিয়া টেকনাফে দলমত ধর্ম মত ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সবাই কে আওয়ামীলীগ করে গড়ে তুলতাম।
শান্তির জনপদ করে সেখানকার প্রতিটি গ্রামকে শহর বানিয়ে দিতাম। মাদকাসক্ত ও মাদক ব্যাবসায়ীদের সুস্থ তার পথ দেখিয়ে দিতাম।
দেশের সকল গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের হারোনো বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করে পেশার সাথে মর্যাদা যোগ করে দিতাম।
গোপনে প্রকাশ্যে আমাকে বিভিন্ন ভাবে যারা সাহায্য করে তাদের উত্তম প্রতিদান এবং যারা ক্ষতি করেছে তাদের মাফ করে দিতাম।
আইনগত পক্রিয়ায় সকল মিথ্যা মামলা সমাপ্তি করে দেশের উন্নয়নে সবাইকে কাজে লাগিয়ে দিতাম।
যৌতুক বিহীন বিয়ে পদ্ধতি চালু করে সবাইকে জামাই বানিয়ে নিতাম।
দুই থানার বিভিন্ন অফিস আদালতে ঘুষের হাট বন্ধ করে দিয়ে গণ উপকার করে হাদিয়া প্রথা চালু করে দিতাম।
আন্তর্জাতিক গ্যারান্তি সহকারে মানবিক সহায়তায় রোহিঙ্গাদের স্বদেশে ফেরত এবং বিদেশের কারাগারে আটক উখিয়া টেকনাফের মানুষ গুলো ফিরিয়ে এনে মায়ের বুকে পৌঁছে দিতাম।
বন্দর করিডোরে ব্যাবসায়ীদের সমতা ফিরিয়ে নীরব চাঁদাবাজী বন্ধ করে দিয়ে দেশের রাজস্ব সঠিক করে দিতাম।
বন্ধ করে দিতাম মানবপাচার হুন্ডি চোরাচালান ইভটিজিং দখল বেদখল।
ধনী গরীবের ব্যাবধানটা জনমের জন্য মুছে দিতাম।
ধর্মীয় গুরু,কলামিস্ট কবি সাহিত্যিক শিল্পী ও শিক্ষক সমাজকে মাথার মুকুট বানিয়ে রাখতাম।
কক্সবাজর ও উখিয়া টেকনাফে মানসিক হাসপাতাল গড়ে তুলতাম।
নাগরিকের মৌলিক চাহিদা চাইবার আগেই ঘরে ঘরে পৌঁছিয়ে দিতাম।
Leave a Reply